এই কোর্সের আটটি পাঠে, ঈশ্বরের আটজন ভাববাদীর মন পরিবর্তনের কথা লেখা আছে। মনোযোগের সাথে এই কোর্সটি পড়া এবং ভাববাদীদের কথার বাধ্যতা, আপনাকে ঈশ্বরের আনুগত্য স্বীকার করতে সাহায্য করবে।
নোহ ঈশ্বরের কথা শুনেছিলেন। এই পাঠে আমরা নোহের অভিজ্ঞতার বিষয় আলোচনা করব। আমরা দেখব, কেন পৃথিবীর উপরে ভয়াবহ ঝড় নেমে এসেছিল। আমরা আরও দেখব, সারা পৃথিবী পানিতে পরিপূর্ণ হয়ে গেলেও কিভাবে নোহ রক্ষা পেয়েছিল।
অব্রাহামের ঘটনা থেকে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে নিজেকে ঈশ্বরের কাছে সমর্পণ করা যায় এবং তার আর্শীবাদ লাভ করা যায়। তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন। ঈশ্বর অব্রাহামকে তার দাস ও বন্ধু হবার জন্য মনোনীত করেছিলেন। ঈশ্বর তার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার জন্য এটি করেছিলেন যে, যারা তার ইচ্ছা পালন করে তাদেরকে তিনি আর্শীবাদ করেন।
যোষেফের জীবন দ্বারা, ঈশ্বর আমাদের দেখাতে চেয়েছেন যে, এই মন্দ পৃথিবীর মধ্যেও তিনি মানু্ষকে প্রতিপালন করেন। তিনি শিখাতে চেয়েছেন যেন আমরা তাকে বিশ্বাস করি এবং তার পথ অনুসরণ করি।
এই পাঠে আমরা দায়ূদ সম্পর্কে জানব, যিনি ঈশ্বরকে খুশি করেছিলেন। আমরাও দায়ূদের মত বলতে পারি, “আমরা আত্মা শুধু ঈশ্বরের কাছে শান্তি খুজিয়া পাইয়াছে- আমার পরিত্রাণ তাহা হইতে আসিয়াছে।“
এই পাঠে আমরা যিশাইয়ের কাছ থেকে শুনব। আমাদের কাছে তার বিশেষ বার্তা হল এই: “পরিত্রাণ স্বর্গীয় অনুগ্রহ ও শক্তি দ্বারা আইসে, আমাদের নিজস্ব শক্তি বা ধর্মীয় কাজ দ্বারা নয়।“
যোহন বাপ্তাইজক খুব গোছালো মানুষ ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন অগোছালো মানুষ-মরুভূমিতে থাকতেন, চামড়ার পোশাক পরতেন এবং সাধারণ ভাবে কথা বলতেন। তবুও লোকেরা, তাদের হৃদয়ে একটি আকাঙ্খা ও ক্ষুধা অনুভব করত। তারা প্রতিজ্ঞাত মোশীহ’র আসার বিষয়ে শুনেছিল, একজন অভিষিক্ত লোকের কথা, একজন পরিত্রাণকর্তার কথা।
এই পাঠে আমরা যীশু নামের এই লোকের আরও আশ্চর্য কাহিনীর বিষয়ে জানব। আমরা তার বাক্যের মাধ্যমে তাকে আমাদের কাছে কথা বলতে, কাজ করতে এবং সত্য প্রকাশ করতে দিব।