নব দম্পতিরা তাদের পরিবারকে সুখের করার জন্য সময়োপযোগী নীতি এতে খুজেঁ পায়। ১৬০পৃষ্ঠায় বিশিষ্ট কোর্সটি রেক্স জ্যাকসন, পিতা-মাতা ও সন্তান-সন্ততিরা একটি ভাল পারিবারিক সম্পর্ক গঠনের মৌলিক নীতিগুলো যতবেশী শিক্ষা করে, ততবেশী তারা একে অপরকে উপলব্ধি করতে পারে। বিবাহ স্থাপিত হয়েছে ঈশ্বরের দ্বারা এবং পরিবার গঠিত একটি সীমাবদ্ধ সমাজের মধ্যে।একটি শক্তিশালী পরিবার না হলে একটি মন্ডলী এক হতে পারে না যা কিনা আশা করে থাকেন। এই কোর্সটি বিবাহের এবং পরিবারে সকল দিক তুলে ধরেছে কিভাবে একটি শক্তিশালী পরিবার গঠন করা যায়, যা কিনা একটি মন্ডলীর মত।
এটি কোন কোন সময় প্রেমিক প্রেমিকাদের কাছে অবাক কান্ডের মত মনে হয় যে, তাদের মধ্যেও অমিল দেখা দিতে পারে; এই সমস্তের অনেক কিছুই আবিষ্কার ও প্রতিকার করার উপযুক্ত সময় হল বিবাহের পূর্বে। এই পাঠে আমরা দেখব কি কি পদ্ধতিতে একটি দম্পত্তি বিবাহের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে থাকে; একে অন্যকে ভালমত জানার জন্য কি কি সুযোগ গ্রহণ করে এবং কিভাবে এই পানপাত্রের কালে তাদের জীবন দ্বারা ঈশ্বরকে গৌরব দিতে পারে।
যখন দু’জন লোক স্বামী –স্ত্রী হিসেবে একত্রে বাস করতে শুরু করে, তখন অতি শীঘ্রই তারা বুঝতে পারে যে, অনেক ক্ষেত্রে তাদেরকে খাপ খাওয়ানো দরকার রয়েছে।
এই পাঠে আমরা এমন একটি পরিবার সম্পর্কে পড়বো যেটি তার গঠিত হওয়ার উদ্দেশ্যকে স্বার্থক করে। একটি বিবাহিত দম্পত্তি যে সব সমস্যার সম্মুখীন হয় তার সমঝোতা সম্বন্ধে এবং ঐ সমস্যাগুলো সমাধানের পথ নিয়েও আমরা আলোচনা করব।
বাইবেলে স্বামীর ভূমিকাকে মন্ডলীর প্রতি খ্রীষ্টের ভালবাসা ও যত্নের সংগে তুলনা করা হয়েছে, যা একটি আত্মত্যাগ ও রক্ষাকারীর ভূমিকা। খ্রীষ্ট আমাদের গু্প্ত বিষয় সকল দেখেন এবং আমাদের কি হওয়া উচিত তাও জানেন, তথাপিও আমরা যা আছি সে এই অবস্থাতেই তিনি আমাদের ভালবাসেন এবং গ্রহণ করেন।
প্রত্যেক খ্রীষ্টিয়ান স্বামীর একটি স্বপ্ন ও লক্ষ্য আছে এবং সে আশা করে একটি সফল ও পরিপূর্ণ সুখী পরিবার দেখতে। এই পাঠে আপনি কতগুলো বিষয় জানতে পারবেন, যার দ্বারা একজন স্বামী ঈশ্বরদত্ত নীতি পালন করে একটি পরিবারকে নিরাপদে সুরক্ষা করতে পারে।
যে নারী জানে যে, স্ত্রী হিসেবে তার একটি বিরাট দায়িত্ব রয়েছে, সে আসলেই বুদ্ধিমতী এবং সে কিভাবে ঈশ্বরের দৃষ্টিতে মনের মত স্ত্রী হবে তার জন্য নিজেকে তাঁর সাক্ষাতে খোলা রাখতে প্রস্তুত থাকে।
এই পাঠে আমরা নিশ্চিত হবো একজন স্ত্রীর জীবনে তার স্বামীর অবস্থান কোথায় এবং ঈশ্বর চান, যেন স্বামী সেই স্থানটি অধিকার করে, যেটি করলে পরে সে পরিবারের উপর একটি স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করতে পারে।
একটি শিশু তার সবচেয়ে মূল্যবান শিক্ষাগুলোর মধ্যে একটি বিশেষ শিক্ষা লাভ করতে পারে, তা হলে কর্তৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধা এবং এই শিক্ষাটি পরিবার থেকেই শুরু হয়।
এই পাঠে আমরা সন্তান-সন্ততিদের বাধ্যতা শিক্ষঅ করা প্রয়োজন কেন তার কারণগুলো নিয়ে আলোচনা করবো। কতৃত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হলে বা না হলে তাদের জীবনে কিরুপ সুদূরপ্রসারী ফল বর্তে সে সম্পর্কে আমরা পরিচিত হবো।
একটি সুন্দর ফুলের বাগান যেন দৈবক্রমে হয় না ঠিক তেমনি সুন্দর সুশৃঙ্খল ও বাধ্য সন্তান সন্ততি ও কখনও দৈবক্রমে হয় না । উভয় ক্ষেত্রেই কঠোর পরিশ্রমের দরকার হয়।
এই পাঠে বাবা-মা যে সকল ক্ষেত্রে সন্তানদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য দায়ী, সে সকল ক্ষেত্রগুলো নিয়ে আলোচনা করবো। আমরা আরো কিছু পরিবারের ঘটনাবলী বিবেচনা করবো, সে সকল পরিবারের বাবা-মা সন্তানদের প্রতি দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়ে অহেতুক হতাশায় ভুগেছেন।